কি ভাবে মানুষ তার লক্ষ্যে পৌছাতে পারে? 

মানুষ তার কষ্টে দ্বারাই জীবনের শেষ পর্যায় পৌঁছাতে পারে।মানুষ যদি মনে করে তার সামনে দিকে আগাতে হবে এবং তার লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে তাহলে যে কোন মূল্যে তা অর্জন করা সম্ভব।শুধু মাত্র মানুষের পরিশ্রম করার মন মানসিক কতা থাকতে হবে।মনে রাখতে হবে জীবনে পরিশ্রম ছাড়া কিছুই অর্জন করা যায় না।যে ব্যক্তি যতো পরিশ্রম করেছে সে ব্যক্তি ততই সফলতা অর্জন করতে পেরেছে। জীবনে কিছু অর্জন করতে হলে অবশ্য তাকে অনেক কষ্ট করতে হয়।জীবনে কষ্ট ছাড়া কেষ্ট মেলে না।কেউ যদি জীবনে কষ্ট করে তা হলে তার সফলতা অবশ্য আসবেই।মানুষ জীবনে চলতে হলে জীবনে অনেক কষ্ট করতে হবে।আমরা জীবনে থেমে থাকলে কিছু অর্জন করা যাবে না।জীবনে অর্জন করতে তাকে অবশ্য কষ্টের পথ বেছে নিতে হবে।জীবনে আগাতে হলে অবশ্য অনেক ত্যাগ তিতিক্ষা শিকার করতে হয়।মানুষ তার সাফল্যের লখ্য পৌঁছাতে হয়।মানুষ তার সামনে দিকে আগাতে হলে তাকে অবশ্য তার সামনে দিক গুলো কি ভাবে চলতে হবে এই সব দিকে খেয়াল রাখতে হবে।সব সময়ে মনে রাখতে হবে কষ্টতে কেষ্ট  মেলে।ঘরে বসে ইনকাম করাটা হচ্ছে একটা চ্যালেঞ্জের মত।প্রথমেই এই চ্যালেঞ্জ কেউ মোকাবেলা করতে পারে না।এতে অনেক সময় লাগে।এ সময়ের জন্য কেউ কেউ পিছিয়ে গেলে সে ধ্বসে পড়ে যায। সব সময় একটা কথা মাথায় রেখে আঘাতে হব। জীবন মানেই যুদ্ধ।আমরা যুদ্ধ করতে নেমেছ। তাই যতক্ষণ যুদ্ধে জয়েন না হবো ততক্ষণ কোন কিছুর হাল ছেড়ে দেওয়া যাবে না।   

                        

কঠোর পরিশ্রমঃ 

মানুষকে তার সাধ্যমত কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। মনে রাখতে হবে কঠোর পরিশ্রম ছাড়া জীবনে কিছু অর্জন করা যায় না। পরিচালন করার এইসব মাথায় রেখে আগালে অনেক দূর আগাতে পারবে।মনে রাখতে হবে কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না।আজ যে যত উপরে আছে সে ততই পরিশ্রম করেছ। পরিশ্রম বিনা কখনোই সুখ আসে না।আমরা যা করে বা না করি আমাদের পরিশ্রম ঠিক রাখতে হবে।অচল বস্তু ও দিয়ে কোনদিন ভালো কিছু অর্জন করা যায় না।আমাদের সামনের দিকে আগাতে।র্ব প্রথম সময় মেন্টেন করতে হব।সময় সবার জীবনে বড় অধ্যায়।আমার সবার জন্য সময়ের মূল্য দরকার। নদীর স্রোত যেমন কারো জন্য অপেক্ষা করে না। তেমনি সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না।নদীর স্রোত এবং সময় সব সময় বহমান থাকে।আমাদের সব কাজের আগে সময় মূল্য অবশ্যই দিতে হবে।যে সময়ের মূল্য দিতে জানে না সে কখনো ভালো হতে পারে না।মানুষ সামনের দিকে আগাতে হলে তাকে অবশ্যই সময়ের মূল্য দিতে হবে।সময়ের কাজ যে সময়ে করে থাকে সে জীবনে অনেক দূর যেতে পারে।সময় যেন তার পিছনে দৌড়াতে থাকে।প্রত্যেকটি মানুষের সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত।তাহলে জীবনে ভালো কিছু আশা করা যাবে।যা সময় জ্ঞান নেই তার কিছুই নেই।আজ যে মানুষ যত উন্নত তারা সময়ের মূল্য দিতে পেরেছে।সময় এমন একটি বস্তুু যে তুমি দৌড়াতে না চাইলেও দৌড়াতে হবেই।এরাই একসময় সারা গায়ে ছড়িয়ে পড়বে।তাই উপার্জনের উৎসের সঙ্গে থেকে সব সময় কাজ করতে হবে।জীবনে কিছু অর্জন করতে হলে তাকে কঠোর পরিশ্রমের মন মানশিকতা থাকতে হবে।বেমানান-অস্বাভাবিক-অসামঞ্জস্যপূর্ণ স্থান অর্থসম্পদের পরিমাণের ভিত্তিতে এদের কালো তালিকাভুক্ত করে সেই তালিকাটি সারা দেশের জনগণের সামনে উন্মুক্ত করা দরকার।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ৪ জানুয়ারি জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেছিলেন, ‘আবার সরকার গঠন করতে পারলে, ভুলগুলো শোধরানোর সুযোগ পাব।’ সুযোগ তো এসেছে।এবার কাজে লাগানোর পালা।জানি,এসব কঠিন কাজ। এতে দল ও ক্ষমতার অস্তিত্বে আঘাতের ঝুঁকি থাকে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী তো প্রায়ই বলে থাকেন,তার হারানোর কিছু নেই, আছে শুধু দেওয়ার।তাই,তার নেতৃত্বে এবার আরেকটা নতুন ইতিহাস সৃষ্টি হতে পারে।সেটা সারা পৃথিবীর কাছে একটি অনুকরণীয় উদাহরণ হবে।এসবের কল্যাণে এ দেশের মানুষও তাকে শত শত বছর মনে রাখবে।যদি আপনি প্রতিদিন বই না পড়ে থাকেন তাহলে এই লেখাটি পড়ার পর থেকে আজই বই পড়া শুরু করে দিন।কারন,বই কেন পড়া উচিত সে বিষয়ে এখানে দশটি পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যা প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।তাই চলুন দেরী না করে বই পড়ার উপকারিতা গুলো জেনে নেওয়া যাক।

একটি পথ বেছে নেওয়াঃ

আমাদের লক্ষ্য স্থির করে সবসময় কাজ করতে হবে।৫০ ধরনের কাজের পরিকল্পনা মাথায় রেখে কখনো সঠিক লক্ষ্যে পোছানো যায় না।মানুস তার সফল্যের দিকে অগ্রসর হতে হলে তাকে অনেক কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।সব সময় মাথায় রাখতে হবে পরিশ্রম বিনা কো কিছু অর্জন করা কোন দিন এর কন্য সম্ভর নয়।আমাদের সাৃনের দিকে আগাতে হলে আমাদের ধয্য অবস্যই ধরতে হবে।নিয়া গেলে কখনো ভাবে বোঝানো যায় না। লক্ষ্য স্থির করতে হবে যে ফোনটা করবে আর কোনটা করলে বেশি লক্ষ মত । আৃাদের জীবনে একটা পথ বেছে নিতে হবে। মনে রাখতে হবে জীবনে পরিশ্রম করার মত ইচ্ছা থাকা অতি জরুরি।আমাদের জীবনের লক্ষ্য অর্জন করতে হলে একটি পথ আমাদের বেছে নিতে হব। সব ধরনের লক্ষণ নিয়ে আমাদের জীবনে কোনদিন ভালো কিছু অর্জন করা যায় না তাই মনে রাখতে হবে আমাদের সামনে দিকে ভালো কিছু করতে হলে আমাদের একটি লক্ষ দালাইয়া আঘাতে হবে যাতে আমরা ওই কাজে ভালো করে ধৈর্য এবং মনোযোগ দিয়ে করা। আমাদের একটি গান যদি আমরা ধৈর্য এবং মনোযোগ সহকারে করে তাহলে আমাদের লক্ষ একদিন না একদি। আমাদের ধৈর্য সহকারে যেকোনো কাজ করতে হবে এবং একটি লক্ষণদের করতে হবে কোন কাজটি করলে আমরা ভালো বোধ করব এবং ওই কাজটি করতে হবে সব ধরনের কাজ করা যাবে না  । একটি কাজের প্রতি আমাদের আগ্রহ ও দেবনা জাগাতে হবে ওই গাছটি ভালো করে করতে হবে যাতে পরবর্তীতে এই কাজের দ্বারা আমরা প্রশংসনীয় এবং আদর সম্মান সকলের কাছ থেকে পেয়ে থাকে। 

নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাসঃ

নিজের উপর দিয়ে কখনো আত্মবিশ্ব সাজানো উচিত না মনে রাখতে হবে যে আজ তবে সারা কোনদিন কোন কিছু অর্জন করা যায় না তাই নিজেকে বিশ্বাস করতে হবে যে না আমি এটা করতে পারব আমার করা লাগবে লাগব। যদি আমরা মন থেকে দুর্বল হয়ে পড়ে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে থাকো তাহলে সহজ কাজ ও একদিন কঠিন হয়ে পড়বে আমরা কোন ধরনের কাজ করার আগে আমরা ভাববো আসলে আমি কে পারবো কে পারবো না এই ভাবনাটাই দূরে রেখে আমাদের এটাই চিন্তা করতে হবে আমাকে এটা করতেই হবে মানুষ পারে না এমন কোনো জিনিস নেই আর আমি এটা পারবোই ।  আমাদের মনের মধ্যে আত্মবিশ্বাসে মূল বিষয় আমরা কোনদিন কোন কাজ করা লাগে নিজের প্রতি বিশ্বাস কখনো হারাবো না কারো না তো ভিসা যদি আমাদের দুর্বলয় তাহলে আমরা কোন কাজে করতে পারবো না যেকোনো কাজ করার আগে আমরা ভেঙ্গে পড়বো আসলে তা আমি পারবো না এটা আমার দ্বারা হবে না। একটা কথায় সব সময় মাথায় রাখতে হবে আমাকে এই কাজটা করতে দেওয়া হয়েছে আমাকে করতে হবে। এটা উনি বেড়েছে আমার কেউ পারতে হবে উনি মানুষ আমিও মানুষ তাই উনি যখন একবার রেহেতে হয়েছে আমি বারবার যদি করা লাগে তাও করতে হবে আমাদের মনের ভিতরে রাখতে হবে তাহলে আমার সামনে দেখে ভালো কিছু পেতে পারবো। 

আমাদের জীবনের সুন্দর করার জন্য আমাদের জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে।লক্ষ্য মানুষের জীবনের একটি বড় পাওনা।

Leave a Comment